freelancer meaning in bengali

 

freelancer meaning in bengali আশা করি টাইটেলেই সবাই পরিচিত হয়ে গেছেন। আর টাইটেল থেকে যেটা পরিচিত হয়েছেন। সেটা আসলে অনেক বড় একটা বিষয়। তাই পোষ্ট টাও বড় করে , সব বিস্তারিত বুঝানোর চেষ্টা করবো।

কারন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা অনেকে না জেনেই কাজ শুরু করে। আর ঠিক কিছু দিন পরেই ব্যার্থ হয়ে ছেড়ে দেয়।

আশা করি এই পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে , freelancer meaning in Bengali বা ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে যাবতিয় সকল বিষয়ে ক্লিয়ার হয়ে যাবেন।

আর ক্লিয়ার বিষয়ে কাজ করতে অনেক শহজ হবে। সহজ ভাবে কাজ বুঝে গেলে এখান থেকে ব্যার্থ হওয়ার কোন সম্ভাবনাই থাকবে না।

আমি চেষ্টা করবো, এই পোস্টের মাধ্যামে ,ফ্রিল্যান্সারদের ভুল গুলো তলে ধরার জন্য। মানে যে ভুলের জন্য অধিকাংশ মানুষ এই কাজে টিকতে পারে না। আর কি কি কাজ করলে সহজে কাজ করতে পারবেন। বিস্তারিত ধাপে ধাপে নিচের দিকে, কন্টিনিও করতে থাকেন।

freelancer meaning in Bengali

প্রথমেই freelancer meaning in Bengali বা ফ্রিল্যান্সার মানে কি। বা ফ্রি ল্যান্সার অর্থ কি। আমরা এই freelancer meaning in Bengali বিষয়ে আগে ভালো ভাবে জেনে নিব। তার পরে অন্য কথায় আসতে হবে।

কারন আপনি কোথায় যাচ্ছেন বা সেখানে গিয়ে কি করবেন। সেখানে যেতে কি কি লাগবে। এই বিষয়ে না জেনে কোথাও ঢুকে গেলে , আপনি নিশ্চিত বিপদের সম্মুক্ষিন হবেন।

কারন পৃথীবিটা বড়ই অদ্ধুত। সেটা হোক অফলাইন বা অনলাইন। অফলাইন থেকে অনলাইনের ভয়াবাহতা আরো বেশি।

স্বাধারনত, অফলাইনে যদি আপনি বিপদে পড়েন। তাহলে আপনার আপন জন থেকে কমপক্ষে সাহায্য পাবেন। কিন্তু অনলাইনে আপনজন ও কাছে থাকবে না। কারন আপনার আপন জন হয়তো অনলাইনে প্রশিদ্ধ নয়।

আর অনলাইনে আপনি যাকে সবচেয়ে বেশি ভালো বাসবেন। তার হয়তো ব্যাস্ততায় আপনি তার কাছে পাত্তাও পাবেন না। আর না হয়, সে আপনার সাথে সিটিং করে আপনার থেকে টাকা খাওয়ার ধান্দা করবে। আর এটাই বাস্তব।

 

আমরা যেহেতু freelancer meaning in Bengali নিয়ে কথা বলবো। তাই এটার বিষয়ে বলে রাখা ভালো। freelancer একটা ইংরেজী শব্দ। হয় তো সবাই এই শব্দের সাথে পরিচিত রয়েছেন।

আরেকটা বিষয় হলো, আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিং কিন্তু ভিন্ন ব্যাপার। আর আউটসোর্সিং নিয়ে সামনের স্টেপে কথা হবে। তাই নিচের স্টেপ গুলো ভালো করে দেখুন।

ফ্রিল্যান্সিং ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করলে , আমরা স্বাধারনত পেয়ে থাকি মুক্ত পেশার মানুষ হিসেবে।

তবে এই মুক্ত পেশাটা আসলে কি। মুক্ত পেশা তাকেই বলে, যে পেশাটা নিজের ওপর নির্ভর করে টাকা আয় করা যায়। মানে এক কথায়, যেখানে কেউ আপনাকে কোন জোড় করবে না। আপনার কোন বস থাকবে না।

আপনি চাইলে কাজ করবেন, না চাইলে না করবেন। মানে আপনার মনের উপর নির্ভর করবে। তবে হ্যা, কাজ করলে টাকা পাবেন, আর না করলে পাবেন না। সম্পুর্ন মুক্ত আপনি। কারোর কোন প্রভাব আপনার ওপর থাকবে না।

 

আরো ভালো করে বুঝাতে গেলে, উদাহরন স্বরুপ। একটা জবের কথা ধরি। আপনি একটা কম্পানিতে একটা জব শুরু করলেন। সেখানে প্রথমে গিয়ে আপনার কি কি করনীয় রয়েছে।

প্রথমে আপনি অফিশে যাবেন। আপনার মতো অনেকেই সেখানে জবটি পাওয়ার জন্য যাবে হয়তো। আপনারা সবাই সেখানে আপনাদের নিজস্ব যোগ্যতা দেখাবেন। সবার সার্টিফিকেট বা আরো যে সকল ডোকোমেন্টস লাগে। তা সব জমা দিবেন।

আর কম্পানির লোক সেগুলো দেখবে। সবারটা দেখার পরে। তারা যাকে ভালো মনে করবে, তাকেই জবটা দিবে।

আর জবটা যদি ইজি ভাবে পেতে হয়। তাহলে যোগ্যতা বেশি লাগবে। আর ফ্রিল্যান্সিংটাও ঠিক তেমন।

তবে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সিস্টেমটা একটু ভিন্ন। অনলাইনে আপনি আপনার সকল তথ্য। বা আপনার যোগ্যতা নিয়ে একটা ডোকোমেন্টস তৈরি করে রাখবেন।

আর যাদের সেই ধরনের যোগ্যতাবান লোকের দরকার হবে। তারা এসে আপনার সকল ডোকোমেন্টস চেক করবে। তার পরে ভালো লাগলে আপনাকে কাজ টা দিবে।

আর যদি বালো না লাগে, তাহলে অন্য কাউকে দিয়ে তারা তাদের কাজটা করিয়ে নিবে।

এখানে, যদিও স্বাধারন জবের সাথে অনেকটা মিলে যায়। তার পরেও কিছু বিষেষ পয়েন্ট রয়েছে, যেটা সম্পুর্ন বিন্ন। আর ভিন্ন পয়েন্টের মধ্যে অন্নতম পয়েন্ট হলো।

আপনার ডোকোমেন্টস দেখে আপনাকে তারা তাদেক কাজটি সম্পর্কে বলবে। আপনি যদি করতে চান। বা আপনার কাছে সেটা ভালো লাগে। তহলে করতে পারেন। আর যদি কোন কারনে আপনার সেই কাজটা করতে মনে না চায়। তাহলে আপনি না বলে দিলেই হবে।

আপনি করবেন না, বললেই তারা অন্য কাউকে দিয়ে করিয়ে নিবে।

আর স্বাধারনত জবের, মাসিক স্যালারি দেওয়া হয়। তবে এখানকার ভিন্নতা হলো। এখানে আপনি কাজ শেষ করার সাথে সাথেই পেমেন্ট করে দেওয়া হবে।

আর স্বাধারন জবে, একটা নিদৃষ্ট এমাউন্ট করে রাখা হয়। আপনি সারা মাস কাজ করলে সেই পরিমান টাকা আপনাকে স্যালারি হিসেবে দেওয়া হবে।

কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর ভিন্নতা হলো, আপনি মাসে যতো বেসি কাজ করতে পারবেন। আপনার ইনকাম ততই বেড়ে যাবে।

আর এই কাজগুলো স্বাধারনত বিদেশি কম্পানি থেকে করে নিয়ে থাকে। তাই এই কাজের ইনকামটা অনেক বেশী হয়।

 

তবে এখানকার সমস্যা হলো। আপনি যদি ভালো ভাবে কাজ না করতে পারেন। বা ভালোভাবে কাজ না শিখেন। তাহলে আপনি আস্তে আস্তে নিচের দিকে নামতে শুরু করবেন। কারন আপনি কাজ কম পাবেন।

তাই যারা অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। তারা ভালো কোন কাজ শিখে কাজ শুরু করবেন। একটু কোন ভাবে শিখেই কাজে লেগে জাবেন না।

একটা কথা সব সময় ই মনে রাখতে হবে। জীবনটা আপনার। আর এই জীবন কে কীভাবে সাজাবেন, সেটা সম্পুর্নই আপনার ব্যাপার। আমি আপনাকে স্যাজেশন দিতে পারি। কিন্তু কাজ করে দিতে পারবো না। আপনার জীবনকে সাজিয়ে দিতে পারবো না।

আজ যদি টাকার লোভে কাজ কোন রকম শিখেই অনলাইনে চলে যান কাজ করর জন্য। তাহলে কাল আপনি অনেক বড় বড় এমাউন্টের টাকা হারাবেন। কেননা আপনার  দক্ষতা বা জোগ্যতা যেটাই বলেন। অনেক দুর্বল।

আপনি তখন চাইলেও যে কোন ধরনের কাজ করতে পারবেন না। তাই নিজের স্কিলটা আগে শক্ত করে তৈরি করেন। তার পরে কাজে নামেন। যেন পুরো ফ্রিল্যান্সার জগৎ আপনাকে সম্মান করতে বাধ্য হয়।

 

আউটসোর্সিং কিভাবে শিখব

আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবেন সেটা পরের বিষয়। তবে আগে জানতে হবে আউটসোর্সিং কি। আপনি যদি না জানেন যে আউটসোর্সিং কি। তাহলে কিভাবে শিখবেন।

আমি অলরেডি, উপরে বলে এসেছি। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এক জিনিশ না। তবে এই দুটো কারের মধ্যে একটা কানেকশন আছে।

যেমন ধরেন, মোবাইল আর চার্জার। মোবাইল আর চার্জার কিন্তু এক জিনিশ না। তবে একটার জন্য অন্যটার দরকার রয়েছে।

আর আউটসোর্সিং কি, সেই সমন্ধে ভালো করে বোঝানোর জন্য, নিতের স্টেপটি লিখলাম।

 

আউটসোর্সিং কি

যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এক না। তাহলে তাদের ভিন্নতা কতখানি, আর তাদের সম্পর্ক কতখানি সেটা জানতে হবে। কেননা, আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর কথা বলতে গেলেই অনেকে আউটসোর্সিং এর কথা তুলে ধরে।

আর যেহেতু আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে উঠে আসে। তাই অবশ্যই তাদের কোথাও সম্পর্ক থাকার কথা। সেটা হোক তাদের আসল সম্পর্ক, বা আমাদের মনের ধারনা।

আমরা যখনই অনলাইন ইনকাম বিষয়ে কোন কথা শুনি। বা অনলাইন আয়ের কোন খবর দেখি , শুনি বা পড়ি। যেটাই হোক, সেখানে আমাদের ফ্রিল্যান্সিং শব্দটা খুব কম ব্যাবহার করা হয়।

সবাই বলে আউটসোর্সিং করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করেছে অমুক। এই ধরনের নিউস শুনতে পারি আমরা।

তবে বলে রাখা ভালো , যে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করেছে। সে কিন্তু আউটসোর্সিং করে নাই। সে আসলে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করেছে।

আর এই ক্ষেত্রে ,যে বেক্তি আপনাকে বলছে যে,  আউটসোর্সিং করে টাকা আয় করেছে। সে আসলে আপনাকে ভুল বলেছে। কারন টা আমরা নিচে জানবো।

কারনটা জানার জন্য আমি একটা উদাহরনের মধ্যে যাচ্ছি।

ধরে নেন, আমি কোন একটা কম্পানিতে কাজ করি। হঠাৎ আমার কম্পানিতে প্রচুর কাজের চাপ বেড়ে গেছে। বা আমি যে কাম্পানিতে কাজ করি, সেটা আসলে একটা ডিজাইনের কম্পানি।

এখন শীত চলে আসায়, আমার কম্পানিতে পোশাকের ডিজাইনের জন্য প্রচুর চাপ রয়েছে। আর কম্পানি থেকে বলা হয়েছে, যারা অভার টাইম করবে, তাদের দ্বিগুন টাকা দেওয়া হবে, প্রতিটা অভার টাইমের কাজ থেকে।

মানে আমি অফিশ টাইমে যে কাজ করবো, সেখান থেকে আগের মতোই মাস শেষে স্যালারি দেওয়া হবে। কিন্তু, আমি অভার টাইমের জন্য প্রতিটা কাজে তার নিদৃষ্ট পেমেন্ট তো পাবোই। সাথে সাথে আরো ডাবল পাবো।

তাই আমি বেসি কাজ করার জন্য, ভাবলাম যে কারো সাহায্য নিব। কিন্তু কার সাহায্য নিতে পারি।

কেউ কি তার ব্যাস্ত সময়। আমাকে দিবে। বা কেউ কি তার কাজ রেখে আমার কাজ করে দিবে। অবস্যই দিবে না।

 

এখন আমি যদি আমার প্রতিটা কাজের তেকে যে পরিমান লাভ হবে, তার কিছুটা একজন বেকার ছেলেকে দেই। তাহলে তো সে করবেই। তাই না।

ঠিক আমি যে এখানে কাজ টা দিলাম , আমি কিন্তু এখানে আউটসোর্সিং করলাম। কিন্তু যে কাজটা করলো সে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করলো। সে চাইলে করতে পারে। বা না চাইলে না করবে।

ঠিক অ্যামেরিকা বা অন্য অন্য উন্নত দেশ গুলোতে তারা তাদের কাজ গুলো অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে, আর তাদের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করিয়ে নেয়। কারন তারা কিন্তু সব ধরনের কাজ করতে পারে না। বা অনেক সময় ব্যাস্ততার জন্য সুযোগ পায় না।

এখানে যে কাজ দেয়। বা কাজ করায় অন্যের দ্বারা, সে আউটসোর্সিং করে। আর যে কাজটা করে দেয়। সে ফ্রিল্যান্সিং করে।

আশা করি বিষয়টা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। তার পরেও যদি না বুঝেন। তাহলে আরো একবার পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি বুঝে যাবেন।

 

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব

ফ্রিল্যান্সিং কি। আউটসোর্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং আর আউটসোর্সিং এর পার্থক্য জানার পরে সবাই জানতে চায় ,ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখব

আর কাজ শিখতে হলে, কোথায় গিয়ে শেখা যায়। সেটা তো জানতেই হবে।কোথায় শেখা যায় , সেটা না জানলে শিখবেন কিভাবে।

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শেখা যায় সেটা জানার আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে ,যে ফ্রিল্যান্সিং কত ভাবে করা যায়। বা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে কত ধরনের কাজ রয়েছে।

আপনি যদি জানেন যে, ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন ভাবে করা যায়। তাহলে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে, কোন কাজটা আপনি খুব সহজে করতে পারবেন।

আর যে কাজ টা পারবেন, সেই কাজটাই করবেন। কেননা আপনি যা পরবেন না। তা করতে গেলে , অনেক সময় লেগে জাবে। তার পরেও ভালো করে শেখা হবে না।

তাই আমি বলবো শেখার আগে সিদ্ধান্ত নিন যে, কোন কাজটা শিখলে ভালো হবে।

 

উদাহরন স্বরুপ, আমি গ্রাপিক্স ডিজাইনের কথা বলি। গ্রাফিক ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং এর অন্যতম একটা কাজ। আর গ্রাফিক ডিজাইন শিখলে আপনি প্রচুর পরিমানে কাজ পাবেন। কারন এই কাজটা অনলাইনে সব সময় প্রচুর পরিমানে থাকে। আর এটা চাইলেই যে কেউ করতে পারে না।

আর বাকি যে কাজ গুলো ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেশী বেশী পাওয়া যায়সেই কাজ গুলো নিয়েও নিচের দিকে ধারনা দিব। প্রয়োজন হলে আবার পোস্ট করবো।

 

গ্রাফিক ডিজাইন স্বাধারনত বিভিন্ন ডিজাইনকে বোঝায়। আর ডিজাইন করতে আমরা ফটোশপ বা ইত্যাদি সফটওয়ার ব্যাবহার করে থাকি।

আর এই ধরনের সফটওয়ার ব্যাবহার শেখার জন্য স্বাধারনত অনেক সময় আমাদের এলাকায় বিভিন্ন কোচিং সেন্টার পাওয়া যায়। তবে কোচিং সেন্টার গুলো বেসিরভাগ ক্ষেত্রেই ঢাকা বা অন্য অন্য শহর অঞ্জলে দেখা যায়।

তবে যারা গ্রামে থাকেন। বা আপনাদের এলাকায় এই ধরনের কোচিং সেন্টার না থাকেল আপনারা অনলাইনে যে সকল কোর্স রয়েছে। সেই কোর্স করার মাধ্যমেও কিন্তু এই কাজটি শিখতে পারেন।

বা ইউটিউবেও ভালো ভালো এডভান্স লেভেলের ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে। যে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে কাজটি শিখতে পারবেন।

 

এখানে অনেকের ই প্রশ্ন জাগে, কত টাকা করচ হবে। আসলে আপনা যদি উন্নত শহর বা কোন অঞ্চলে থেকে থাকেন। তাহলে তো ভালো কোচিং সেন্টার থেকে শিখতে পারবেন।

আর কোচিং এ একেক সময় একেক রকম খরচ হয়ে থাকে। সেটা কোচিং সেন্টারে যোগাযোগ করলেই পাবেন।

 

আর যদি অনলাইন থেকে কাজ শিখতে চান। তাহলে কোচিং থেকে আরো কিছুটা ছাড় পাবেন। আরো কিছুটা টাকা কম লাগবে।

অনেক সময় লাইভে কাজ শেখায়, সেখানে ১হাজার বা বেশি কম টাকা দিয়ে কাজ শিখতে পারবেন।

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আগের ভিডিও দেয় , সেগুলো দেখে দেখে কাজ শিখতে হয়। আর শুধু লাইভ সাপর্ট থাকে। সেক্ষেত্রে টাকার পরিমানটা কমে যায়।

 

আর ইউটিউব দেকে কাজ করলে তো সবাই বুঝেন ই। শুধু ডেটা খরচ লাগবে। তবে ভালো কোন চ্যানেল খুজে বের করতে হবে। আর মোটামুটি ভিডিও হলে ১০০ টার মতো ভিডিও দেখে চর্চা করলেই আপনি ভালো মানের কাজ শিখে নিতে পারবেন।

তবে যদি অর্থিক সমস্যায় আপনি কম টাকার ভেতরে কাজ শিখেন ও। তার পরেও আমার তেকে সাজেশন হলো, কাজ করে যেখন কিছু টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। তখন ভালো মানের একটা লাইভ অনলাইন কোর্চ করে নিবেন।

আর সবচেয়ে লক্ষনিয় হলো চর্চা বা আগ্রহ। আপনার মাঝে যত বেশি চর্চা আর আগ্রহ কাজ করবে। আপনি তত বেশি ভালো কিছু করতে পারবেন।

 

আর বাকি যে কাজ গুলো রয়েছে, ফ্রিল্যান্সিং এর। সব কাজ গুলোই আপনি সেইম ভাবে শিখে নিতে পারবেন। তবে কাজের উপর টাকার নির্ভর করবে। আর শাজেশন থাকবে, আগে কোন একটা ছোট কাটো কাজ ভালো ভাবে শিখে নিবেন। পরে ভালো কোন বড় কাজ শিখতে শুরু করবেন।

 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

অনেক সময় অনেকে জানতে চায় মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা কি সম্ভব। এই পোস্টে আমি যতটা সম্ভব বলার চেষ্টা করবো মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সং করা সম্ভব কিনা। বা করা গেলেও কতখানি করা যাবে।

আসলে মোবাইলে বর্তমানে কম্পিউটারের প্রায় সব ধরনের সার্ভিস ই পাওয়া যায়। আর পৃথীবিতে অসম্ভব বলে কিছুই নেই। পৃথীবিতে যা আছে, তা সবই মানুষের দ্বারা সম্ভব। শুধু স্রোস্টার সৃষ্টি গুলো ব্যাতিত।

তবে মোবাইল যেহেতু ছোট একটা ডিভাইস, তাই এই  ডিভাইসে বড় কাজ করা সম্ভব না। আবার দেখা যায়, বড় বড় সফটওয়ারের মোবাইল বার্ষন থাকলেও সেটা তেমন কার্যকারি না।

কেননা মোবাইলে স্বাধারন কিছু জরুরি ফিচার দিয়ে ওই সফটওয়ার গুলো তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই ওই ধরনের বড় বড় কাজ আপনি চাইলেই মোবাইলের মাধ্যমে করতে পারবেন না।

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। তহলে পারবেন। তবে কত দুর আগাতে পারবেন সেটা গ্যারান্টি দেওয়া যাবে না।

কারন আপনি যে কাজটা মোবাইলে করতে পারবেন। সেই কজটা তো কম্পিউটারে আরো ভালো ভাবে করা সম্ভব। তাই আপনার চেয়ে ভালো করে কেউ একজন সেটা করে দিবে।

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কোন পোস্ট আগে থেকেই পড়ে থাকেন। বা ইউটিউব থেকে কোন ভিডিও দেখে থাকেন। তাহলে আপনাকে বলছি, ওই ধান্দা ছেড়ে মোবাইল দিয়ে করা যায়, এমন অন্য কোন কাজ শুরু করেন।

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করতে পারেন। বা এফেলিয়েট মার্কেটিং ভালো ভাবে করতে পারেন।

 

আর যারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করেই চান। তাদের জন্য কিছু সিম্পল কাজের কথা বলে দেই, যেটা মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। তবে কতখানি আগাতে পারবেন সেটা বলতে পারবো না।

প্রথমেই রয়েছে, ভাষার অনুবাদ। আপনি যদি কোন ভাষা ভালো করে জানেন। তাহলে এই কাজটা করতে পারেন। যেমন অনেক ব্লগার বাংলাদেশে রয়েছে। যারা ইংরেজীতে তেমন ভালো না।

আর আপনারা জানেন, ইংরেজীতে ভিসিটর বেসি, আবার ইনকাম ও বেসি। তাই যদি আপনি ইংরেজি ভালো করে যেনে থাকেন। তাহলে কিন্তু বাংলা থেকে ইংরেজী করে দিলে, সেখান থেকে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।

তবে এটা কোন সফটওয়ার বা টুলস ব্যাবহার করে করলে কিন্তু হবে না। এটা সম্পুর্ন আপনার নিজের করতে হবে।

তবে শুধু যে বাংলা থেকে ইংরেজী হবে এমন না কিন্তু। আরো অনেক ভাষা থেকেও পারবেন। তাই আপনি যে কোন ভাষা জানলেই কাজ করতে পারবেন। তবে ইংরেজিতে কাজ পাবেন বেশি।

 

তার পরে রয়েছে ব্লগ পোস্ট করে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। তবে সেই ক্ষেত্রে লেখালেখি বা টাইপিং এর যোগ্যতা থাকা দরকার।

আপনিকে কোন একটা বিষয় দিবে, সেটা হতে পারে টেকনলজি বা সাস্থ , চিকিৎসা, গল্প, এডুকেশন ইত্যাদি বিষয়ে লিখতে বলা হবে।

আপনি যদি তাদের সুন্দর করে একটা পোস্ট লিখে দিতে পারেন। তাহলেও আপনি মোবাইল দিয়ে কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন।

তার পরে রয়েছে কাস্টমার সাপোর্ট। আর কাস্টমার সাপোর্ট হলো, আমরা যখন বিভিন্ন ওয়েব সাইটে যাই। তখন দেখতে পারি, তাদের সাইটের নিচের দিকে একটা লাইভ সাপোর্ট বাটন থাকে, সেখানে হয়তো কিছুক্ষন রোবটের মাধ্যমে উত্তর দেওয়া হয়। তবে পরে কিন্তু কেউ একজন এসে আমাদের সাথে কথা বলে।

তাই এই কাজটাও মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। তবে এটা কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর বাইরে চলে যায়। এটা ফিক্সট জবের মধ্যেও দরা যায়।

আর সব শেষে রয়েছে, ভয়েস রাইটিং কাজ। মানে আপনাকে একটা ওডিও বা ভিডিও দেওয়া হবে। আর বলবে, এই ওডিওতে  যেভাবে লেখা আছে। ঠিক সেই ভাবে লিখে দিবেন।

আর এর জন্য আপনাকে টাকা দিবে তারা।

 

তবে আমার মতে, এই ধরনের কাজ না করাই ভালো। কারন এটা আপনি কখনোই ভালো কিছু করতে সক্ষম হবে না। আর যদি ডাটা কিনে কাজ করনে। তহলে তো মাস শেষে ডাটা খরচ ও হবে না।

মোবাইল দিয়ে নিজে ব্লগিং করতে পারেন। বা ইউটিউবেও কাজ করতে পারেন। তবে ১০ হাজার বিশ হাজার টাকার মোবাইল না কিনে সেই টাকায় পিসি কিনে কিন্তু ভালো কাজ শিখে নিতে পারেন।

আর অনলাইন জগতে দাড়াতে হলে, প্রথমে প্রচুর কষ্ট করতে হবে। তা নাহলে কখনোই অনলাইন থেকে ভালো কিছু করতে পারবেন না।

 আরো পড়ুন

affiliate marketing bangla

ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় 

online survey job in Bangladesh 

কোথায় কোথায় কাজ করতে পারে ফ্রিল্যান্সার

ফ্রিল্যন্সার বলতে আমরা যাদেরকে চিনি । তারা অনলাইনেই কাজ করে থাকে। তবে, অনলাইন তো আর ছোট খাটো একটা জায়গা না।

ফ্রিল্যান্সাররা আসলে কিছু মার্কেট প্লেসে কাজ করে থাকে। যে মার্কেট বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একজন অন্যনের কাজ করে দেয়। এক জন অন্য জনকে দিয়ে তার কাজ করে নেয়।

তার মধ্যে অন্যতম ওয়েবসাইট হলোঃ ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ইনহান্স, GURU, People Per Hour, Toptal, FlexJobs, 99designs, SimplyHired, Aquent, PubLoft, LinkedIn, Designhill, Hubstaff Talent, SolidGigs, We Work Remotely, Dribbble, Gigster, Behance, CloudPeeps ইত্যাদি।

 এছাড়াও ফেসবুক ব্যাবহার করে আপনিকাজ পেতে পারেন। ফেসবুকে প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে কাজের পোস্ট করা হয়ে থাকে।

আর সবচেয়ে ভালো হয়। যদি আপনি আপনার পারসোনাল একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে, সেখানে আপনার স্কিল গুলো বা আপনার অভিঞ্জতা প্রকাশ করতে পারেন। আর এই ওয়েবসাইটের দ্বারা আপনি লাইফটাইম কাজ পেতে থাকবেন।

 

ফ্রিল্যান্সিং ছাড়াও অনলাইন থেকে টাকা আয়

আসলে ফ্রিল্যান্সিং মানেই যে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা, এমন না কিন্তু বিষয়টা। ফ্রিল্যান্সিং হলো, কারো কাজ করে দিলেন। আর কাজের বিনিময়ে টাকা দিল।

তবে অনলাইন থেকে কিন্তু আরো অনেক ভাবে টাকা আয় করা সম্ভব। আর সেগুলো কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং থেকে আরো সহজেও করা সম্ভব।

ফ্রিল্যান্সিং ছাড়া আপনি ইউটিউবিং করে টাকা আয় করতে পারেন। আবার ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করতে পারেন।

ইউটিউবিং নিয়ে যদিও কোন পোস্ট আমাদের সাইটে এখনো আসে নাই। তার পরেও ভবিষ্যতে আসতে পারে।

আর ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার বিষয়ে আমাদের সাইটে অলরেডি পোস্ট রয়েছে। যারা ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান, তারা সেই পোস্ট টা পড়ে নিতে পারেন।

এর পরে রয়েছে মার্কেটিংডিজিটাল মার্কেটি যদিও ফ্রিল্যান্সিং জগতের অন্যতম একটা কাজ। তার পরেও এই কাজটাকে অনেকেই অনেক রকম ধরে নেয়। অনেকে এটা নিজের কাজ হিসেবেও ধরে নেয়।

আপনি যদি মার্কেটিং এ ভালো হয়ে থাকেন। তাহলে কিন্তু এফেলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারেন। বা আপনার ইকমার্স সাইটকেও মার্কেটিং করে  ভালো কিছু করতে পারেন।

তবে এফেলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে আমাদের অলরেডি পোস্ট রয়েছে। আমরা আমাদের পোস্টে এফেলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্ট করেছি। ওই পোস্ট টা পড়লে আপনি এফেলিয়েট মার্কেটিং সম্পুর্ন ধারনা পেয়ে যাবেন।

আর এফেলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কিন্তু ভালো টাকা আয় করা যায়।

আর ব্লগিং করে টাকা আয় করা , অনলাইনে সবচেয়ে সহজ উপারের মধ্যে একটা কাজ ব্লগিং করা। তবে সব কাজের ই ভালো কারাপ দিক থাকে। তাই অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনি ব্লগিং করতে পারেন।

তবে ব্লগিং করার জন্য আপনার আগে ব্লগ পোস্ট করার অভিঞ্জতা থাকা দরকার।যদি আপনি ভালো পোস্ট না করতে পারেন। বা ভালো ভাবে এস.ই.ও না করতে পারেন। তাহলে কিন্তু ব্লগিং করেও সফল হতে পারবেন না।

 

ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন কাজ থেকে করা যায়

আসলে এক কথায় ফ্রিল্যান্সিং জগৎটা অনেক বড়। হাজার হাজার মানুষ হাজার রকমের কাজ করিয়ে থাকে। তাই সব বিষয় তুলে ধরাও কিন্ত অসম্ভব প্রায়।

তার পরেও আমি চেষ্টা করবো মোটামুটি একটা লিস্ট দেওয়ার। আর এই কাজ গুলোই আপনি তারাতারি শিখতে পারবেন। এবং এই কাজ গুলোই বাংলাদেশ থেকে বেসি করা যায়।

তার পরেও আপনি কাজ শেখার আগে, ফ্রিল্যান্সিং যে মার্কেট গুলো রয়েছে, সেই মার্কেট গুলোতে একবার ঘুরে তাদের মেনু বারে কোন কোন কাজ রয়েছে, সেগুলো দেকে আসতে পারেন।

বা বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেসি যে কাজগুলো অনলাইনে রয়েছে, সেই কাজগুলো সম্পর্কে ধারনা নিয়ে আসতে পারেন।

আমাদের জানা চলমান আর সহজ কিছু কাজের লিস্টা আমরা করার চেষ্টা করি।

ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কোন কাজ করা যায়।

  • Graphics & Design
  • Digital Marketing
  • Writing & Translation
  • Video & Animation
  • Music & Audio
  • Programming & Tech
  • Data
  • Business
  • Lifestyle

আরো হাজার রকমের কাজ রয়েছে। আপনি খুজে নিবেন। আর নিজে খুজতে গেলে আপনি আরো ভালো ভাবে কাজটি বুঝতে পারবেন।


কোন কাজটি সহজে করা যায়

আসলে সব কাজই সহজ। আবার কোন কাজ ই সহজ না। যদি সহজ ই হতো, তাহলে কেন আপনাকে টাকা দিয়ে মানুষ আপনাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিবে।

আর যদি কঠিন ই হতো। তাহলে আমরা অনলাইনে থাকবো কেন। যদি কষ্ট করে টাকা আয় করতে হতো। তাহলে ফ্রিল্যান্সাররাও ভালো ভালো পোষাক পড়তে পারতো না।

আসলে কাজটা যখন শিখতে জাবেন। মানে আপনার যখন শুরুটা হবে। তখন ঠিক প্রচন্ড কঠিন হবে কাজটা।

আর যখন বুঝে জাবেন। নিজের স্কিল ঠিক শক্ত করে নিতে পারবেন। তখন এই কাজটা এতো বেসি সহজ হবে যে, আপনি এটা নিয়ে কিছু মনেই করবেন না।

সারাদিন আনন্দে উল্লাসে কাটিয়ে ক্ষানিকটা সময় অনলাইনে দিলেই হবে।

কিন্তু সেই সুখের সময়ের শুভেচ্ছা জানাতে , এখন আপনার হাজার হাজার কষ্টের সামনে দাড়াতে হতে হবে।

ভালো থাকবেন সবাই। আজ এই পর্যন্তই শেষ। আশা করি আগামিতে আরো কোন পোস্টে আরো ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

আর ইন্টারনেট থেকে ইনকামের সকল ধরনের আপডেড নিউস পেতে আমাদের সাইটে ভিসিট করতে পারেন। আমরা সব সময় আপনাদের ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবো।

 

Post a Comment

0 Comments