বাংলা দেশের ডোমেইন
হোস্টিং প্রপাইটর সকল সাইটের লিস্ট এবং কোন সাইটের ডোমেইন হোস্টিং নিলে সবচেয়ে
ভালো সুবিধা পাবেন। আমাদের সাইটের আজকের পোস্টে আমরা হোস্টিং সাইট গুলোর সুবিধা
অসুবিধা নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবো। আর এই পোস্টা টা , যারা হোস্টিং বা ডোমেইন
কিনতে চান, তাদের সবার ই পড়া উচিৎ। কেননা , এই পোস্টের মাধ্যমে ভালো এবং খারাপ
সকল বিষয় জানতে পারবেন। আর সাথে সাথে এটাও
জানতে পারবেন যে, কোন কম্পানিতে পেমেন্ট করলে আর টাকা বা হোস্টিং কোনটা ই পাবেন
না।
আর কোন কোন সুবিধা
রয়েছে বাংলাদেশি সাইটে হোস্টিং কিনলে, যা আপনি বিদেশি সাইটে পাবেন না। তাই পুরো
পোস্টা টা ই পড়ার অনুরোধ রইল। আর কোথাও যদি স্কিপ করেন, তাহলে সেখানে ই হয়তো কিছু
মিস করতে হবে। আর সেই মিস করা বিষয়ের জন্য আবার কখনো রিসার্স করতে হবে। তাই কোথাও
মিস করবেন না।
আর আপনাদের জন্য রয়েছে সুবর্ন একটা সুযোগ
এই সাইট থেকে
মাত্র ৯৯ টাকায় ডোমেইন নিতে পারবেন। আর আমাদের লিংক থেকে এই সাইটে প্রবেশ করে
ডোমেইন বাদে , অন্য যে সকল সার্ভিস রয়েছে , যেমন হোস্টিং , থীম ইত্যাদি প্যাকেজ
কিনলে পাবেন ৩০% পর্যন্ত ছাড়ে কিনতে পারবেন। তাই
এখন ই জয়েন করে ফেলুন। লিংক...
https://www.control.putulhost.com/aff.php?aff=243
আরো পড়তে পারেন
এফেলিয়েট মার্কেট থেকে ইনকাম
বিদেশি হোস্টিং সাইট থেকে যা হয়
প্রথমে ই আমি
বিদেশি সাইট নিয়ে কিছুটা কথা বলবো। প্রথমত বিদেশি সাইট থেকে ডোমেইন হোস্টিং সহ
অন্য কোন সার্ভিস নিতে চাইলে প্রচুর পরিমানে টাকা গুনতে হবে। আর এর কারন হলো ,
প্রতিটা সীমানা ভিত্তিক একটা ব্যাপার রয়েছে। উদাহরন সরুপ , অ্যামেরিকা থেকে যদি বাংলাদেশে
কেউ ১০০ ডলার পাঠায়, তাহলে সেটা আমাদের দেশের অনেক টাকা হিসেবে আসে। আর সেটা
আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া। ঠিক তেমন ই যদি বাংলাদেশ থেকে অ্যামেরিকায় ১০০
টাকা কেউ পাঠায়। তাহলে ব্যাপার টা সম্পুর্ন ঘুড়ে দাড়াল না।
ঠিক আমরা যখন
বিদেশি সাইট থেকে ডোমেইন হোস্টিং কিনে থাকি। তখন আমাদের বেসি পেমেন্ট করা লাগে।
অবশ্য তাদের দেশ থেকে যখন কেউ কিনে। তখন ওই একই পরিমান টাকা তারাও দেয়। তবে তাদের
তেমন বেশী হয় না। তাই যদি কখনো নিজের দেশে কোন জিনিশ না পান বা , নিজের দেশের
জিনিশ টা ভালো না হয়। তখন বিদেশি জিনিশ দেখবেন। আর যতক্ষন নিজেদের দেশে ই ভালো টা
পাবেন। তখন নিজেদের জিনিসটা ই ব্যাবহার করার চেষ্টা করবেন।
শুধু এই একটা সমস্যা না। আমরা যখন বিদেশি সাইট
থেকে ডোমেন হোস্টিং নিতে চাই, তখন আমাদের ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট সিস্টেমে তাদের
কাছে টাকা পাঠাতে হয়। আর ইন্টারন্যশনাল পেমেন্ট সিস্টেম আমাদের দেশে অ্যাভেলাবেল
নেই। তাই পেমেন্ট করার জন্য বিদেশি পেমেন্ট সিস্টেমে একাউন্ট করে , সেখান থেকে
পেমেন্ট করতে হয়। আর বিষয়টা সবার দ্বারা
সম্ভব হয় না। তাই অনেকের ই বিভিন্ন লোক ধরে , তাদের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হয়।
আর সবচেয়ে সমস্যা হয়, যখন কেউ নতুন এই কাজ করতে
আসে তার জন্য। কারন নতুন কেউ কাজ করতে এলে সে না পারে নিজে পেমেন্ট করতে আর না
পারে কাউরে বিস্বাস করে তার মাধ্যমে পেমেন্ট করাতে। তাই বিষয়টা অনেক সমস্যা জনক
হয়ে ওঠে।
আর সব শেষে যে
সমস্যাটা হয় তা হলো, আমরা যখন ব্লগিং করি। আর সেটা আমাদের নিজেদের দেশকে নিয়ে ,
মানে আমাদের ভাষয়। তখন বেসির ভাগ ভিসিটর ই বাংলাদেশ থেকে আসে। আর এই ক্ষেত্রে
নিজেদের দেশের হোস্টিং ব্যাবহার করলে খুব দ্রুত ই লোড হবে।
আর বিদেশি সাইট থেকে নিলে সেটা কয়েকটা সার্ভার
পার করে আসতে কয়েক সেকেন্ড লেট হতে পারে। তাই যদি কেউ বাংলায় লিখতে চান। তাহলে
অবশ্যই অবশ্য ই বাংলাদেশ থেকে হোস্টিং নিবেন। আর ইন্টারন্যাশানাল কে টারগেট করে
লিখলে বা সাইট বানালে। তাহলে বিদেশি হোস্টিং নিতে পারেন।
বাংলাদেশী হোস্টিং এর সুবিধা কি
নিজেদের দেশের
হোস্টিং এ আপনি সুবিধা পাবেন। তবে যেহেতু বাংলাদেশ , তাই আর বলতে হবে না। এখানে
সমস্যা তো একটু হলেও থাকবে ই। তাই আগে অসুবিধার কথা গুলো বলে রাখি।
সবে মাত্র
লন্স করেছে , বেসিরভাগ সাইট। দু একটা সাইট আছে একটু পুরনো। আর বেসির ভাগ সাইট ই
হলো একদম নিউ। তাই এই সাইটে এখনো তেমন সুযোগ দিতে পারছে না। আর তাদের লাইভ
সাপোর্টে ও কম লোক থাকে। তাই সবসময় লাইভ সাপোর্ট পাওয়া সমভব না। কেবল মাত্র
অফিসিয়াল টাইমে ই লাইভ সাপোর্ট পাবেন।
তবে নতুন অবস্থায়
অনেক টা অফার থাকে। তাই আপনারা কম দামেও হোস্টিং সহ অন্যন্য সার্ভিস গুলো পেতে
পারেন। আর পেমেন্ট সিস্টেম তো সরাসরি বিকাস , নগদ , রকেট সহ আমাদের পরিচিত আর
প্রচলিত সাস্টেম গুলো।
আর এই নিজেদের
দেশের সাইট থেকে হোস্টিং কিনলে সবচেয়ে বেসি সুবিধা হবে নতুন বা যারা ইংরেজী ভালো
বুঝে না , তাদের জন্য। দেখা যায় বিদেশী সাইট থেকে হোস্টিং নিলে , কোন ধরনের সমস্যা
হলে, তখন তাদের সাপোর্টে ইংরেজী ব্যবহার করে তাদের সাথে কন্টাক্ট করতে হয়ে। তবে
যদি সেটা বাংলাদেশ থেকে নেওয়া হয়। তাহলে কিন্তু কোন সমস্যা হলে সেটা তাদের সাথে বাংলায়
ই কথা বলে ই সমাধান করতে পারবেন।
আর যদি বাংলায়
কন্টেন্ট লিখেন, বা বাংলা দেশ কে টার্গেট করে সাইট বিল্ড করেন। তাহলে বাংলাদেশি
হোস্টিং এর ফলে খুব দ্রুত ই লোড নিবে। তাই এই হোস্টিং ব্যাবহার করতে পারেন। আর ৩০% ডিসকাউন্টে
হোস্টিং সহ বিভিন্ন সার্ভিস পেতে আমাদের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন। লিংক.....
বাংলাদেশের হোস্টিং সাইট গুলোর লিস্ট
আপনি হয়তো
যেনে থাকবেন, বাংলাদেশ প্রতি নিয়ত উন্নতির দিকে ই যাচ্ছে। আর বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি
উন্নত হচ্ছে ইন্টারনেট জগতে। আর এর কারন, দিন রাত পরিশ্রম করা ফ্রিল্যান্সারদের
জন্য। আমার মনে হয়, ইন্টারনেটে এমন কোন বড় সাইট নেই যেখানে অন্য ১০ টা দেশের
মানুষ কাজ করে কিন্তু বাংলাদেশি কেউ নেই। আমার মনে হয় একটাও পাবেন না।
আর সেই সাথে
সাথে বাংলাদেশের ছেলেরা, ব্লগিং বা ইকমার্স সাইট নিয়েও এগিয়ে আছে। নিজেদের দেশে তো
ব্লগিং করছে ই। তার সাথে পুরো বিশ্বকে টার্গেট করে তারা ব্লগিং করে। আর এফেলিয়েট
মার্কেটিং করে ও তারা প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে যাচ্ছে। আর এফেলিয়েট
মার্কেটিং নিয়ে আমাদের অলরেডি পোস্ট রয়েছে। যারা এফেলিয়েট সাইট বানানোর জন্য
ডোমেইন হোস্টিং কিনতে চান, তারা অবশ্যই অবশ্যই আমাদের আগের এফেলিয়েট থেকে ইনকামের
পোস্ট টা পড়ে আসবেন।
আর বাংলাদেশে
নিজেদের হোস্টিং কম্পানিও রয়েছে বেশ ভালো কয়েকটা। আমি যানি না, এখানে কয়টা লিস্টে
রাখতে পারবো। তবে যেগুলো মিস করবো, সেগুলো কমেন্টে দিয়ে জাবেন। আমি পরবর্তিতে তা
রিসার্স করে, ভালো হলে পোস্ট করবো।
বাংলাদেশের হোস্টিং প্রপাইটর সাইট গুলোর লিস্ট
- My Light Host
- Web Host BD
- Hosting Bangladesh
- Host Ever
- Eon Host
- Eicra Soft Limited
- Ey Host
- Z Host
- Dhaka Web Host
- Host Might
- Bd host soft Dhaka
- Brit Softwar brit
- Power Web IT
- Web Hunter IT
- Biswas IT
- Host Aroma
- Dhaka Solution
- Cyber word IT
- PQS IT
এছাড়াও আরো অনেক প্রকারের সাইট রয়েছে বাংলাদেশে। যে সাইট গুলো থেকে আপনি
কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই হোস্টিং কিনে ব্যাবহার করতে পারেন। আর আমি যথা সম্ভব
ক্লিয়ার করে দেওয়ার চেষ্টা করবো।
আর যারা ইকমার্স সাইট বিল্ড করতে চাচ্ছেন , তাদের জন্য আমরা খুব দ্রতই
পোস্ট আপলোড করবো, আর সেই পোস্টে আপনারা পাবেন যে সব সমস্যায় আপনি খুব দ্রুতই
ব্যার্থতায় পৌছাতে পারেন তার সকল সমাধান নিয়ে।
আর যারা ব্লগিং করেন, তাদের জন্য অলরেডি পোস্ট রয়েছে। কোন কোন কারনে ব্লগিং
থেকে মন ভেঙে যেতে পারে। বা কোন কোন সমস্যায় আপনার ব্লগ সাইটের স্পীড কমে যেতে
পারে। আর এফেলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ও আমাদের সাইটে বিস্তারিত পোস্ট আছে। আশা করি
পোস্ট গুলো কেউ মিস করবেন না।
যারা নতুন ব্লগিং বা ইকমার্স সাইট বিল্ড করতে চাচ্ছেন
আপনারা যারা
নতুন কাজ করতে চাচ্ছেন, আপনাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে কিছু উপদেশ বলতে পারে। আমরা
সামান্য টাকার জন্য খারাপ হোস্টিং কিনে ব্যাবহার করে থাকি। আসলে সব ই যদি হয় ,
তাহলে খারাপটা কেন। আর একটু কষ্ট করে ভালোটা ই নেন।
আপনি যদি
ইকমার্স সাইট বিল্ড করতে চান। তাহলে আপনার জন্য শুধু এই টুকুই বলা যাবে যে, আপনি ভালো
মানের হোস্টিং নিবেন। কারন ইকমার্স সাইট গুলো এমনিতে ই দ্রুত লোড নিতে পারে না।
আবার যদি হোস্টিং খারাপ হয়। তাহলে আপনার ব্যাবসা গ্রো হওয়া তো দুরের কথা বারোটা
বাজবে আপনার ব্যাবসায়। তাই টাকা খরচ তো করবেন ই , ভালো টা নিতে একটু বেশী টাকা খরচ
করুন। তার পর ভালো ব্যাবসা করে , বেসি টাকা আয় করুন।
আর যারা
এফেলিয়েট বা ব্লগিং করতে চাচ্ছেন, আপনাদের উদ্যেশ্যে কথা আছে অনেক। আর তা অন্য
অন্য পোস্টে বলবো। এই পোস্টে শুধু সামান্য একটা সতর্কতা দিয়ে যাচ্ছি।
আর তার মধ্যে
প্রথমত হলো, যদি কখনো মনিটাইজ করাতে না পারেন, বা মনিটাইজ করাতে সমস্যা হয়। তাহলে
ভেঙে না পড়ে আরো ভালো ভাবে কাজ করুন। আর তাদের দেওয়া নোটিশ টা ফলো করে বোঝার
চেষ্টা করুন যে, তারা আপনাকে কি কি বিষয়ে সমাধান করতে বলতেছে। আর সেই বিষয় গুলো
সমাধান করলেই তার পরে পেয়ে জাবেন।
আর সব সময় এস
ই ওর দিকে খেয়াল রাখবেন। যেন এস ই ও তে কোন প্রকার ত্রুটি না থাকে। কারন এস ই ও
ছাড়া ব্লগ বা ওয়েব সাইট পুরো অন্ধের মতোন। কারন আপনি এস ই ও না করলে সারা জীবন ও
আপনার সাইট কারো সামনে সো করবে না। আর যে সাইট কারো সামনে ই আসবে না। তাকে রেখে আর
কি করতে পারবে। তাই সর্ব প্রথমেই আপনার এস ইও করতে হবে।
তার পরে খেয়াল
রাখবেন, যেন সাইট কোন ভাবেই স্লো না হয়। আর স্লো হলে কিন্তু ভিসিটর রা অপেক্ষা না
করে কেটে বেড়িয়ে যাবে। আর সাইট টা ধীরে ধীরে ডাউন হতে থাকবে। তাই সেই দিকটা খেয়াল
রাখতে হবে।
আর সাইট স্লো
হওয়ার প্রধান কারন ই এই হোস্টিং আরো অন্যন্য কারন রয়েছে।
কোন ভাবে
হোস্টিং কিনলে অফার পাওয়া যাবে
ভালো কম্পানি
থেকে হোস্টিং কিনলে অফার পাবে না। আর খারাপ কম্পানির ডোমেইন হোস্টিং এ অফার পাবে,
বিষয়টা এমন না। আসলে সব সময় অফার পাওয়া যায় না। অনেক সময় অনেক কম্পানি কিছু বিষয়ে
ছাড় দিয়ে থাকে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, কুপন কোডের ব্যাবস্তাও করে। আর সেই কুপন
কোড ব্যাবহার করে কিছু কিছু সার্ভিসে ছাড় বা অফার পাওয়া যায়। আর এই অফারের জন্য
আমি পোস্টের শুরুতে ই একটা লিংক দিয়েছি। পোস্টের শুরুর লিংকে গিয়ে অনেক ছাড়ে
হোস্টিং কিনতে পারবেন।
ডোমেইন কেনার সময় কি কি ফলো করা উচিৎ
আমাদের সবার ই
ডোমেইনের দরকার হয়। তাই ডোমেইন কেনার সময় সবাই কয়েকটা বিষয় মাথায় রেখে ডোমেইন
কিনবেন। আর তার মধ্যে প্রথম ই ফলো করবেন , সেই ডোমেইন টা কি আগে কেউ কখনো ব্যাবহার
করেছে কি না।
যদি আগে কেউ
ডোমেইন টা ব্যাবহার করে থাকে, তাহলে না কেনাটা ই বেটার হবে। কারন , কারো ব্যাবহিত
ডোমেইনে কোন বাজে হিসটরি থাকতে পারে। আর যদি ডোমেইনে কোন ধরনের বাজে হিসটরি থাকে, সেটা রিমুভ করতে আপনার
অনেকটা সময় চলে যাবে। আর তাতে আপনার টাইম লস হবে , তাই না কেনা টা ই বেস্ট।
আর ডোমেইন
কেনার আগেই ভালো কয়েকটা নাম চুচ করতে হবে। তার মধ্যে যেটা বেশী ভালো আর এস ই ও
ফুল হবে, ,সেই নামে ই ডোমেইন কিনতে হবে। এস ই ও ফুল ডোমেইন কেনার জন্য আপনার দরকার
হবে এস ইও জানার। আর ব্লগিং করলে তো এস ই ও জানতে ই হবে। তার পরেও বলে দেই। এস ই ও
ফুল ডোমেইন কিনতে , ডোমেইনের নাম ৫ থেকে ১০ অক্ষরের মাঝে রাখতে পারলে ভালো। তবে না
রাখতে পারলেও খেয়াল রাখবেন যেন , অতিরিক্ত বড় না হয়ে যায়।
কেননা
অতিরিক্ত বড় নাম কেউ মনে রাখতে পারে না , বা তারা তারি ভলে যায়। তাই ছোট হলে সেটা
খুব সহজে বোঝা যায় আর মনে ও রাখা যায়। তাই এই ছোট ডোমেইন কেনার জন্য সবাই বলে
থাকে।
আর এছাড়াও
আরো কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়।
আর সব শেষ স্টেপে যা থাকছে
অনেকেই ভয়
পেয়ে যাচ্ছেন যে, আমি আজ যে সাইটে ডোমেইন কিনবো সেই সাইটেই আজীবনের জন্য লক হয়ে
যাবো। কিন্তু আসল বিষয়টা তেমন না। আসল বিষয়টা হলো , আপনি যে কোন ওয়েব সার্ভার
প্রপাইটর কম্পানির কাছ থেকেই হোস্টিং বা ডোমেইন নিতে পারেন।
হোস্টিং
স্বাধারনত ৩ মাস ৬ মাস ৯ মাস ১ বছর ৩ বছর বা আরো বেসি কম মেয়াদের পেলান কিনতে
পারবেন। তবে সেটা কোন চিন্তার বিষয় না। আপনি যে কোন মেয়াদী প্যাকেজ কিনতে পারেন।
আর মেয়াদ শেষে যে আবার ওটাই কিনতে হবে, এমন কোন কথা নেই। মেয়াদ শেষে আপনি অন্য কোন
প্যাকেজ কিনে কাজ করতে পারবেন। তাতে আপনার সাইটের কোন ধরনের সমস্যা হবে না।
তাই
নিশ্চিত্নে কাজ করতে পারেন। আর যদি মনে করেন যে, আপনি একটা কম্পানির হোস্টিং নিয়ে
কাজ করতেন, এখন অন্য কম্পানির হোস্টিং নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন। তাতেও কোন সমস্যা
নেই। আপনি চাইলেও এক কম্পানি থেকে অন্য কম্পানির সাথে কাজ করতে পারবেন। আর এর
কারনে আপনার সাইটেও কোন প্রকার কোন সমস্যা হবে না।
আবার অনেকে ভয়
পায় যে , আমি হোস্টিং না হয় নিতে পারলাম কিন্তু ডোমেইন কি আর নেওয়া যাবে। হ্যা
ভাই। হোস্টিং এর মতো ডোমেইন ও নেওয়া যায়। হোস্টিং চেন্জ করার জন্য আপনার সাইটের
ফাইল গুলোকে নিয়ে নতুন হোস্টিং বসাতে হবে। আর ডোমেই নিতে হলে , ডোমেইনের কিছু তথ্য
নিয়ে নতুন কম্পানিতে বসিয়ে দিতে হবে। আর এই ভাবেই আপনি আপনার ডোমেই এবং হোস্টিং
চেন্জ করে নিতে পারবেন।
আর ডোমেইন
হোস্টিং চেন্জ করার ফলে আপনার ভয় করার কোন কারন নেই। ডোমেইন হোস্টিং কম্পানি
পরিবর্তন করলেও আপনার সাইটে কোন রকমের কোন সমস্যা হবে না। বরং আগের মতোই থাকবে। আর
যদি নতুন সাইটে আরো কিছু সুবিধা দেয় , তাহলে সেটাও পাবেন।
কম্পানি
পরিবর্তন করতে যদি আপনি নিজে সক্ষম না হয়ে থাকেন। তাহলে কোন ওয়েব ডেভলাপারের সাথে
কথা বলে কাজটা করিয়ে নিতে পারেন। বা যে কম্পানিতে যেতে চান তাদের সাথে কথা বললে
তারাই নিয়ে দিবে। তবে কম্পানির লোক দিয়ে করালে ৩-৫ দিন সময় লাগতে পারে। কেননা তারা
তাদের সময় মতো করবে। আর সে ক্ষেত্রে অ্যাড নেটওয়ার্কের কোন সমস্যায় পড়তে পরেন।
তাই নিজেই করা ভালো। তাদের জন্য অপেক্ষা না করে।
কোন হোস্টিং কোন কাজের জন্য ভালো হবে
হোস্টিং
কম্পানি গুলো বিভিন্ন ধরনের সার্ভার বা হোস্টিং বিক্রি করে থাকেন।আপনারা জানেন যে
সার্ভার কয়েক প্রকার হয়ে থাকে। তবে অনেকেই জানেন না যে , কোন সার্ভারটি কোন কাজে
ব্যাবহিত হয় বা কোন কাজের জন্য কোন সার্ভারটি ভালো হবে।
সেয়ার সার্ভার
হলো, এক সার্ভারে একাধীক লোক কাজ করতে পারে। বা এক সার্ভারে একাধীক লোক কাজ করে যে
সার্ভারে , সেই সার্ভারকেই সেয়ার সার্ভার বলে।
আর শেয়ার
সার্ভারে কাজ করলে, ধরুন আমরা ৫ জন লোক একটা সার্ভারে কাজ করি। তখন হঠাৎ করে ২ জনের
সাইটে প্রচুর ভিসিটর আসতে শুরু করল। তখন আমদের বাকি যে ৩ জন থাকবে, তাদের সাইট ও
স্লো হয়ে যাবে। মানে সবার ই সমান প্রভাব আসবে।
এর পরে রয়েছে
ভিপি এস সার্ভার, ভি পি এস সার্ভার ও শেয়ার সার্ভারের মতোই। তবে শেয়ার সার্ভারের
থেকে ভি পি এস সার্ভারটা বেশী শক্তিশালী হয়ে থাকে। আর এটাকে বোঝানোর জন্য ২০ হাজার
টাকার কম্পিউটর আর ৮০ হাজার টাকার কম্পিউটরের তুলনা করে বোঝানো যেতে পারে। একটা
নরমাল হবে, আর অন্য টা শক্তিশালী হবে।
তবে যারা নতুন
শুরু করতে চান, তারা শেয়ার সার্ভার দিয়ে শুরু করতে পারেন। তবে যদি মনে করেন যে ,
আপনার প্রচুর পরিমানে ভিসিটর আসবে, তাহলে ভি পি এস সার্ভার দিয়ে কাজ করতে পারেন।
তার পরে রয়েছে
ডেডিকেডেট সার্ভার, আর ডেডিকেডেট সার্বারটা প্রতি জনের জন্য আলাদা আলাদা থাকে।
মানে আপনি একটা নিবেন , আমি একটা নিব। আমাদের সবার জন্য আলাদা সার্ভার হবে।আর সেই
সার্ভারের লোড স্পীড কারো জন্য কারো সমস্যা হবে না।
তার পরে রয়েছে
ওয়ার্ডপ্রেস সার্ভার, আর ওয়ার্ড প্রেস সার্ভার প্রতিটা কম্পানির ই প্রায় থাকে। আর
এই সার্ভার টা জনপ্রিয় সফটওয়ার ওয়ার্ডপ্রেসে ব্যাবহিত হয়। আর এটা ব্যাবহার করারও
কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে।
আর
ওয়ার্ডপ্রেস সার্ভারের সব ধরনের কাজ করা যায় না। এই সার্ভারে শুধু ওয়ার্ড প্রেস
সাইট ই ম্যানেজমেন্ট করা সম্ভব। আর এই সার্ভারের সম্পুর্ন দ্বায়িত্ব কম্পানির
লোকেদের কাছে থাকে। আর কম্পানির লোকেরা এই সার্ভারের প্রতিদিনের ডেটাই প্রতিদিন
ব্যক আপ নিয়ে থাকে।
এছাড়াও এটার
লোডিং স্পীড বা অন্যন্য বিষয়ে কম্পানির লোকেরা দেখাশোনা করে রাখে। মানে এক কথায়
পুরো নতুনদের জন্য। একেবারে যেন শুশুকে তার বাবা মা দেখে শুনে বড় করতেছে। তবে
সমস্যা হলো এই সার্ভারের মুল্য টা একটু বেসী হয়। তবে যদি আপনার বাজেট বেসি হয়ে
থাকে। তহলে আপনি এই সার্ভারটা নিয়েই কাজ করতে পারেন।
আশা করি পোস্ট
টা আপনাদের উপকারী হয়েছে। এবং এই পোস্ট থেকে আপনারা কিছু শিখতে পারছেন। তবে যারা
এর থেকেও ভালো কিছু জানেন। তারা অবশ্যই আমাকে কন্টাক্ট করে জানিয়ে দিবেন। যেন আমিও
শিখতে পারি। আর আগামিতে আরো ভালো করে পোস্ট করতে পারি।
0 Comments