vivo all phone price bangladesh
আপনি যখন ভিভো মোবাইল
নিয়ে রিসার্স করছেন, তার মানে আপনি ভিভো মোবাইল কিনতে আগ্রহী। তাই ভিভো মোবাইলের
মুল্য জানতে চাচ্ছেন।
আজ এই পোস্টে আমি
আপনাদের জানিয়ে দিব ভিভো মোবাইল এর ভালো এবং খারাপ দিক গুলো। তাই আপনি একটা ভালো
মোবাইল কিনতে চাইলে আমাদের এই পোস্ট টা আপনার জন্য। আ্শা করি পুরো পোস্ট টা ই পড়ে
নিবেন।
ভিভো মোবাইল
ভিভো কম্পানি ২০০৯
সালে চীনে প্রতিষ্ঠিত হয়। তারা বাংলাদেশ, পাকিস্থান, ভারত, নোপাল সহ বিভিন্ন দেশের
উদ্যেশ্য করে মোবাইল তৈরি করে থাকে।
আপনি যদি ভিভো মোবাইল
আগে দেখে থাকেন। তাহলে আপনি অবশ্য ই জেনে থাকবেন, ভিভো মোবাইল চায়না থেকেই বানানো
হয়। তবে আমাদের দেশ সহ আরো কিছু দেশে এর সেটিং করা হয় থাকে।
আর চায়না মোবাইল মানে
যে, লাইফ টাইম সময় থাকবে না, সেটা তো সবাই ভালো করেই জানেন।
তবে চায়নার পন্য দিয়ে আমরা আমাদের দৈনন্দিন
জীবনের চাহিদা মেটাতে পারি। আর চায়নার পন্য কেনার জন্য তেমন বেশি টাকাও লাগে না।
আপনি যদি অল্প দামের
মধ্যেই একটা ভালো ডিজাইনের মোবাইল কিনতে চান। তাহলে আমি আপনাকে এই মোবাইল টা কেনার
কথা বলেতে পারি। কেননা এটা অল্প দামের ভেতর খুব ভালো ফিচার বা ডিজাইনের হয়ে থাকে।
তবে ভিভো মোবাই যে
অনেক বেশী ভালো তেমন না। আবার যে একেবারেই কারাপ তেমন ও না। আসলে এটা অল্প দামের
ভেতর ভালো বলা যায়।
ভিভো মার্কেট
আপনি জানেন হয়তো ,
বর্তমান মার্কেট জুড়ে ভিভো মোবাইল অন্যতম স্থানে রয়েছে, আমাদের বাংলাদেশ সহ আরো
কিছু নিম্ম শ্রেনির দেশে। তবে উন্নত দেশগুলোতে গেলে আপনার চোখে পড়বে স্যামস্যাং,
অপ্পো, রিয়েল মি , এল জি, ইত্যাদি। আর অ্যাপেলের কথা তো অন্য দিকে।
তবে মার্কেটে তাকা
মোবাইল গুলোর মধ্যে মাত্র কয়েকটি মোবাইল কম্পানি রয়েছে, যারা অল্প দামেই ভালো
ডিজাইনের মোবাইল বানয়। তবে বেতরটা তেমন ভালো না। আবার একদম কারাপ ও না।
অনেকে বলবেন, একই দামে
সিম্পনি নরমাল মোবাইল বানায় আর ভিভো ভালো মোবাইল কেমনে বানাবে।
আপনাদের কথার ভিত্তি
করে বলা জায়, যদি কোন কম্পানির পন্য বেসি বিক্রি হয়। তাহলে কিন্তু তারা একটু ছাড়
দিতে পারে।
ঠিক ভিভো মোবাইল
বর্তমানে অনেক বেসি বিক্রি হওয়ায় , ভিভো মোবাইল গুলো আগের থেকে অনেকটা উন্নত
করেছে।
কোন কোন মোবাইল অল্প দামে সেরা
অল্প দামে সেরা কথাটা
উঠলেই, ভিভো আর অপ্পর কথাটা আসতেই হবে।
আপনি যদি আইটেলের কথা
বলেন, আইটেল স্মার্ট ফোনের জগতে অনেক অনেক কম দামে মোবাইল তৈরি করে। তার পরেও তারা
মোটামুটি ভালো করে। কিন্তু তাদের মোবাইল সবাই চালাতে পারে না। একদম ই যারা মোবাইলে
আশক্ত না , তারাই এটা ব্যাবহার করতে পারে।
তবে বাংলাদেশের বাজেটে এই মোবাইট টা অনেক বেশি
জনপ্রিয় হয়েছে। কেননা সবাই বিশ ত্রিশ হাজার টাকার মোবাইল কিনে ব্যাবহার করতে পারে
না।
আবার অপ্পর কথা বললে,
অপ্প কিন্তু মোটামুটি ভালো একটা মোবাইল। তবে দাম দিয়ে কিনলে কিন্তু সব মোবাইল ই
ভালো।
অপ্পো সবচেয়ে তাদের
ক্যামেরার প্রতি বেশি নজর দেয়। তবে বাংলাদেশের মানুষ কিন্তু ক্যামেরার জন্য পাগল
হলেও তারা গেইমিং এ আশক্ত রয়েছে।
তাই যারা গেইম খেলতে
চায়, তাদের জন্য অপ্প মোটেও ভালো না। আর
ক্যামেরা বলতে , সেলফির জন্য কিছুটা বিক্ষাত রয়েছে অপ্পো।
সামস্যাং এর অনেক দামি
দামি মোবাইল রয়েছে। তবে সাথে সাথে কম দামি মোবাইল ও তাদের রয়েছে। তবে তাদের
ক্যামেরা নাম্বার ওয়ান বলা যায়। কিন্তু গেইমিং এ অনেকটা পেছনে। একটা সময় গেইমিং
উঠে আসলেই সামস্যাং সবার আগে বাত পড়ে যেত।
সামস্যাং মোবাইল রাফ
ইউসের জন্য ভালো। আর এটা লাইফ টাইম সাপোর্ট দেওয়ার মতো একটা মোবাইল। তাই জারা লাইফ
টাইমের জন্য মোবাইল কিনবেন, তারা এটা কিনতে পারেন। তবে কম দামি মোবাই গুলো তেমন
ভালো হবে না।
অ্যাপেল বা আই ফোন। আজ এই বড় মাপের মোবাইল নিয়ে কিছু বলবো
না। কারন এটা এন্ড্রয়েড না। তাই আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইল কিনেন তাহলে এর সাথে
কোন সম্পর্ক নেই আপনার।
সিমপনি মোবাইল টা
আইটেলের মতো হলেও, আই টেলের মার্কেট বেসি। আর আইটেল মোটামুটি ভালো করে। তবে
সিমপনির একটা সিস্টেম রয়েছে।
সিমপনি প্রতি কয়েক বছর
পরে পরে একাক টা মোবাইল নিয়ে মার্কেটে জায়গা করে নেয়। যদি আমরা p6 এর কথা বলি।
তখনকার সময়ে হাজার মানুষের ক্রাশ হয়ে গিয়েছিল। তার পরেও আরো কিছু মোবাইল নিয়ে
এসেছে।
রিয়েল মি। রিয়েলমি
সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা নেই। তবে, এই মোবাইল গুলো ক্যামেরা সহ বিভিন্ন দিকে লক্ষ
করে বানানো হয়।
বেসির ভাগ সময়ে দেখা
যায়, রিয়েলমি মোবাইল গুলো মার্কেটের লোভনিয় বিষয়ে লক্ষ করে তৈরি হয়েছে। মানে তারা
মার্কেট কে তাদের কিছু আকর্ষনিয় বিষয় দেখিয়ে লোভ দিয়ে থাকে।
ভিভো মোবাইল সমন্ধে
বলতে গেলে, ভিভো বর্তমানের সকল বিষয়ে লক্ষ করে তৈরি করা হচ্ছে। আপনি যদি কিছু দিন
আগের ভিভো মোবাইল গুলো দেখেন। তাহলে দেখতে পারবেন, সেই মোবাইল গুলো খুব পাতলা ছিল।
কারন তখন সবাই পাতলা
মোবাইলের দিকে আকর্ষিত ছিল। তবে বর্তমানে গেমের প্রতি বেসি প্রাধন্য দেওয়ায়। ভিভো
মোবাইল গেম খেলার উপযোগী করে বানানো হয়।
খেয়াল করলে দেখবেন,
আগের ভিভো মোবাইল গুলোর তুলনায়, বর্তমান মোবাইল গুলো অনেকটা বেসি ভারি আর মোটা হয়ে
গেছে।
আর এর প্রধান কারন
হলো, তারা ভিভোর কিছু উন্নত করেছে। তার মধ্যে রয়েছে, গেমিং প্রসেসর। আরো বিভিন্ন
দিক উন্নত করায় তাদের মোবাইলে পার্সের ব্যাবহার বেসি হয়েছে।
আর যেহেতু দাম কম, তাই
এটা তেমন ভালো ফিনিশিং হবে না। যেমন আমরা অ্যাপেল মোবাইল গুলো দেখতে পারেন।
অ্যাপেল সব কিছু ভালো থাকে, আবার মোবাইল ও স্মার্ট হয়।
কোন মডেলটা আপনার জন্য বেস্ট
আসলে মোবাইলের কোন
মডেল বেস্ট হবে, সেটা বলে দেওয়া পসিবল না। কারন আপনার বাজেটের ওপর নির্ভর করবে।
তবে কিছু বিষয়ে লক্ষ
করে মোবাইল কেনা উচিৎ। আপনি প্রথমেই আপনার বাজেটের কথা নিয়ে ভাববেন।
আপনি যদি মনেকরেন
মার্কেটে গিয়ে বাজেট করবো, কোনটা কিনবো। তাহলে কখনোই সম্ভব না ভালো মোবাইল কেনা।
প্রথমে আপনার দরকার
বাজেট ঠিক করা। আপনি যদি মনে করেন এই মোবাইল টা ১২ হাজার তাহলে আর ২ হাজার যোগ
করলে তো আরো ভালো একটা হবে।
তাহলে কখনোই বাজেট করা
সম্ভব না। কারন যতই বাড়াবেন, ততই মোবাইল ভালো আসতে থাকবে। তবে যদি ১ আর ১৯ পার্থক্য হয়। যেমন ১২ হাজার
টাকা দিয়ে কিনলে ২ জিবি রেম আর মোটামুটি প্রোসেসর। আবার ১৩ হাজার টাকায় তার চেয়ে
অনেক ভালো। তাহলে একটু সময় নিয়ে হলেও সেই ভালো টা নিবেন।
আমরা চেষ্টা করবো,
আগামিতে মোবাইল সমন্ধে ভালো কোন ধারনা দেওয়ার মতো একটা পোস্ট করার।
আর BEST MOBILE
360 সাইটে আমরাই মোবাইল রিভিউ করে থাকি। তাই এই
সাইট থেকে খুব সহজে আপনি আপনার পছন্দের মোবাইল টা বেছে নিতে পারেন।
আর একটা কথা মনে
রাখবেন, একই দামের মধ্যে একাধিক মোবাইল পাবেন, আপনার সব গুলো ভালো ভাবে মিলিয়ে
নিতে হবে। যে কোন টা কেমন।
আমাদের সাইটে বাজেট
দেওয়া আছে। আপনি যদি বাজেটে ক্লিক করে একটু দেখেন। তাহলে আপনার বাজেটের সকল মোবাইল
গুলো দেখতে পারবেন। আর সেখান থেকে খুব সহজেই আপনি আপনার পসন্দের মোবাইল গুলো দেখে
নিতে পারবেন।
আজ এখানেই শেষ করলাম।
ভালো থাকবেন সবাই। আর ইন্টারনেট বিষয়ের সকল পোস্ট এবং নিউস পেতে আমাদের সাইটের
সাথেই থাকুন।
0 Comments