online survey job in Bangladesh //online survey jobs in Bangladesh

 online survey job in Bangladesh //online survey jobs in Bangladesh

সার্ভে করে কি আসলেই টাকা আয় করা সম্ভব। যদি সম্ভব হয়, তাহলে কত টাকা আয় করা যায় সার্ভে করে। আর সার্ভে করতে কি কি লাগে। কিভাবে সার্ভে জব করতে পারি। সহ সার্ভে নিয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর এই পোস্টের ভিতরে পাবেন।

আমি এই পোস্টে ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো, সার্ভে জব কি, এই সার্ভে জব করে কত টাকা আয় করা যায়। আর সার্ভে জব কিভাবে করবো।

আশা করি সার্ভে নিয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর পেতে এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত থাকবেন। আর এই পোস্ট থেকে সার্ভের বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

 

online survey job in Bangladesh

online survey job কি

সার্ভে একটা ইংরেজী শব্দ। আশা করি আপনারা এই শব্দের সাথে পরিচিত রয়েছেন। তার পরেও ক্লিয়ারলি বোঝানোর জন্য বলে রাখা ভালো। সার্ভে শব্দের অর্থ হলো, জরিপ করা। বা কোন একটা তথ্য জোগাড় করা।

এখন হয়তো ভাবতে পারেন যে, সার্ভে করার জন্য মনে হয় আপনর তথ্য জোগাড় করতে যেতে হবে।

আসলে ব্যাপারটা তেমন না কিন্তু। আমরা যে সার্ভে জব করার কথা বলছি, এটা আমরা ওই কম্পানিকে তথ্য দিব। আমাদের নিজেদের যা জানা রয়েছে , সেই তথ্য দেওয়ার মাধ্যমেই কাজ করে টাকা আয় করে নিতে পারবো।

আমি ভালোভাবে বোঝানোর জন্য একটা উদাহরন দিচ্ছি,

ধরে নেন আমার এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১০০০ মানুষ আমার পোস্ট পড়ার জন্য আসে। আর আমি তাদের সামনে কিছু বিঞ্জাপন দেখাই। সেই বিঞ্জাপন থেকে তারা যদি কোন পন্য কিনে। বা কোন মোবাইল সফটওয়ার ডাউনলোড করে, তাহলে সেই সফটওয়ার কম্পানি বা সেই পন্য বিক্রেতা কম্পানি, তাদের লাভের একটা অংশ আমাকে দিবে।

তার মানে এখন আমার বেশি টাকা আয় করতে হলে, আগে আমার জানতে হবে যে, কোন পন্য আমার সাইটের ভিসিটর রা কিনে থাকে। বা কোন ধরনের গেইম তাদের দরকার।

আর এটা জানার জন্য আমি আপনাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম। কিন্তু, আমি আপনাকে কল দিলে বা মেসেজ দিলে কি আপনি আমার মেসেজের উত্তর দিয়ে আপনার পছন্দের কথা আমাকে বলবেন।

আর যদি বলেন ও, সবাই তো আর বলতে চাইবে না। কারন সবাই তো ব্যাস্ত থাকবে, তাদের নিজেদের কাজ নিয়ে। তাহলে তারা আমাকে আমার কাজের জন্য কেন সময় নষ্ট করতে যাবে।

বা একবার সময় দিলেও , সবসময় তো আর সময় দিবে না। কিন্তু আমার তো সব সময়ের জন্য ই , প্রতিটা ভিসিটরের পছন্দ সমন্ধে জানতে হবে। তাই না।

তাহলে আমি যদি আর একটু ভালো উপায়ে কাজ টা করতে যাই। ধরেন , আমার ওয়েবসাইটের একটা স্থানে। বা একটা কর্নারে, একটা টেক্সট বক্স করে রাখলাম। সেখানে গিয়ে সবাই তাদের মতামত জানাতে পারবে। এমন কোন সিস্টেম করে দিলাম।

 

তাহলে হয় তো অনেকে সেখানে তাদের সমস্যা প্রকাশ করতে আসবে। সাথে সাথে কিছু পছন্দের কথাও বলতে পারে।

কিন্তু আমি যদি বলি, আপনারা যারা এই বক্সে আপনাদের পছন্দের কথা বলবেন। আমি তাদের প্রতিটা মেসেজের জন্য ১০ টাকা করে দিব।

তাহলে তো দেখা যাবে, প্রায় সবাই ই আমার এই কথায় ভিত্তি করে , তাদের পছন্দের কথা গুলো আমার সাথে শেয়ার করবে।

আর আমি যদি আপনাদের পছন্দের কথা গুলো জানতে পারি। তাহলে আপনাদের পছন্দের সফটওয়ারের বিঞ্জাপন দিতে পারবো। আর আপনারা সেই সফটওয়ার ডাউনলোড করলেই আমার ইনকাম বেড়ে জাবে।

আর যখন আমার ইনকাম অনেক বেড়ে যাবে।তখন আপনাদের যদি আমি আমার লাভের থেকে সামান্য কিছু টাকা দেই। তাতেও কি আমার কম থাকবে। বা আমার কোন ক্ষতি হবে।

 

ঠিক সার্ভেও এই রকম। আমাদের দেশে স্বাধারনত সার্ভে হয় না। বা হলেও সেটা বাস্তবিক কিছুটা হয়। কিন্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্ভের সিস্টেমটা আমাদের দেশে হয় না।

বিদেশে , তাদের কম্পানির উন্নতির জন্য, তারা তাদের জন্য ব্যাবহার কারীদের সাথে কথা বলে বলে এই বাবে তথ্য কালেক্ট করে। আর তাদের সাথে সময় দেওয়ার জন্য তারা কিছু টাকা দিয়ে থাকে। আর উন্নত দেশের উন্নত উপয়, ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই কাজগুলো করা হয়ে থাকে।

আর এই সার্ভে কাজ , চাইলে আমরাও করতে পারি। তবে যেখানে সার্ভে হয়ে থাকে। আমাদের সেখানে গিয়ে, সার্ভে কন্সাটে যোগ হতে হবে। তাহলেই আমরাও সার্ভে করে টাকা আয় করতে পারবো।

আর বাংলাদেশ থেকে কীভাবে সার্ভে করা যায়। সেটা আমরা নিচের দিকে ধাপে ধাপে জানবো। আর কিভাবে কাজ করলে বেসি টাকা আয় করা যায়, সেটাও জানার চেষ্টা করবো।

 

বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করে আয়

আমি উপরেই বলে এসেছি, বাংলাদেশের কম্পানি গুলো সার্ভে করে না। আর না করার কারন হলো, বাংলাদেশের কম্পানির সংখা কম, আর তারা নিজেদের মতো দাম ঠিক করে পন্য বিক্রি করে।

মানে তারা অনেকটা জোর করে বিক্রি করে তাকে। যে না কিনলে না কিনো। আর জাইবা কোথায়। কিনতে হলে আমাদের কাছেই আসতে হবে।

তাই তাদের সার্ভে করে ।স্বাধারন ব্যাবহার করীদের থেকে তথ্য জোগাড় করে পন্যকে উন্নত করার প্রয়োজন হয় না। তারা নিজেদের রাজ্যে নিজেরাই রাজা।

তাহলে কি আমাদের সার্ভে করার কোন উপায় নেই। এমন প্রশ্ন সবারই জাগতে পারে। আর সেই প্রশ্নের উত্তরটা অন্য দিকে ঘুড়ে দাড়াবে।

 

বিদেসি পন্য যেহেতু আমরা ব্যাবহার করে থাকি। তাই বিদেশি কম্পানি থেকে আমাদের কাছেও সার্ভে করার সুযোগ দিত। মানে আমরাও তাদের কিছু তথ্য দিয়ে সাহায্য করতাম। আর তারাও আমাদের কিছু টাকা দিত।

কিন্তু, আমাদের দেশের কিছু অন্যাধীক চালাক মানুষ রয়েছে। যারা সার্ভে করে কোটি টাকার মালিক হয়ে যেতে চাইছিল।

আর সেই চালাক মানুষেরা , একাধীক একাউন্ট করে কাজ করে টাকা আয় করতো। এবং তারা বেশ কিছু দিন ভালো টাকা আয় করতে সক্ষম হয়েছিল।

তবে একই মানুষের কাছ থেকে একাধীক তথ্য টাকা দিয়ে কিনে নিলে তো কম্পানির কোন লাভ নেই। কম্পানির প্রয়োজন তাদের পন্য ব্যাবহার কারী সকল মানুষের থেকে তথ্য জোগাড় করা।

তাই কম্পানি গুলো বাংলাদেশ থেকে তাদের সিস্টেমটা উঠিয়ে নিয়েছে। যেহেতু এটা ইন্টারনেটে করা হয়। তাই আমাদের দেশ কে সকল সার্ভে কম্পানি গুলো ব্লক করে রেখেছে।

এখানে একটা কথা বলেতে ভুলে গিয়েছিলাম।প্রতিটি কম্পানি থেকে যদি সার্ভে করার জন্য বের হয়। তাহলে দেখা যাবে, তাদের সেই সার্ভের উত্তর দেওয়ার মতো লেক খুজে বের করতেই অনেক সময় লাগবে।

তাই সার্ভে করার জন্য , ভিন্ন ভিন্ন কম্পানি রয়েছে। যে কম্পানি গুলোর মাধ্যমে তারা সার্ভের কাজটা করিয়ে নেয়। আর সার্ভে কম্পানিকে তারা টাকা দেয়।

আর ইন্টারনেট যেহেতু সব স্থানেই বিদ্যমান রয়েছে। তাই সারা পৃথীবি থেকেই সার্ভে করা সম্ভব।

যদিও আমাদের দেশে সার্ভে সাইট গুলো প্রচলিত নেই। তারা আমাদের দেশ কে ব্লক করে রেখেছে। তার পরেও দেখা যায়, অল্প আয় করা যাবে, এমন কিছু সার্ভে কম্পানি এখনো বাংলাদেশে চালু আছে।

তবে সেখানে একটার বেসি একাউন্ট করলে, তারা আপনাকে ব্লক করে দিবে। আপনি আর চাইলেও তাদের সাথে কাজ করতে পারবেন না। তাই সেই দিকে লক্ষ রেখে কাজ করবেন।

 

বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করার উপায় কি

বাংলাদেশে কিছু কিছু কম্পানি চলমান থাকায় , সেখানে আপনি কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়াই একাউন্ট করে কাজ করতে পারবেন। তবে সেখান থেকে তেমন বেসি টাকা আয় করা হয়তো সম্ভব হবে না।

আর যদি আপনি সার্ভে করে প্রতি মাসে ৫০ থেকে ৯০ হাজার টাকা আয় করতে চান। তাহলে আপনার বিদেশি কম্পানির সাথে কাজ করতে হবে।

আর আগেই বলে রাখা ভালো, সার্ভে জব করতে হলে, আগে থেকেই ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। আপনি যদি ইংরেজীতে দক্ষ না হন। তাহলে আপনি কাজ করতে পারবেন না। কারন সেখানে ইংরেজীতে প্রশ্ন করা হবে। এবং ইংরেজীতেই উত্তর দিতে হবে।

আর যেহেতু অন্য দেশের কম্পানিতে কাজ করবেন। তাই তাদের দেশের সকল পন্যের উপর সার্ভের প্রশ্ন করা হবে। সেক্ষেত্রে , সকল প্রশ্নের উত্তর হয়তো আপনি দিতে পারবেন না। বা জানা থাকবে না। তাই সেই সব প্রশ্নের উত্তর বের করতে, আপনাকে গুগলে সার্স করে নিতে হবে। তাতেও ইংরেজীর দরকার রয়েছে।

 

তার পরে আপনি বিদেশি সার্ভে সাইটে একাউন্ট করে কাজ শুরু করতে পারবেন। তবে, যহেতু তারা বাংলাদেশকে ব্লক করে রেখেছে, তাই তাদের সাইটে ঢুকতে হলে, বিদেশি পরিচয়ে ঢুকতে হবে।

আপনারা জানেন , ইন্টারনেটে নিজের পরিচয় লুকিয়ে অন্য দেশের পরিচয়ে ইন্টারনেট ব্রাউস করতে পারবেন।

তবে সেক্ষেত্রে আপনাদের কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। আপনারা জানেন ভি.পি.এন এর মাধ্যমে লোকেশন চেন্চ করা যায়। বা ভি.পি.এন ব্যাবহার করলে, ইন্টারনেট লোকেশন পরিবর্তন করে অন্য দেশের লোকেশন ব্যাবহার করা যায়।

তাই কাজ করতে হলে, এমন কিছু একটা ব্যাবহার করতে হবে। যেটা ব্যাবহার করের পরে , আপনার লোকেশন তারা বুঝতে না পারে।

কিন্তু আপনি যদি ভি.পি.এন ব্যাবহার করেন। তাহলে কিন্তু হবে না। কারন আমি শুরুতেই বলে রেখেছি, একটা মানুষের জন্য একটা একাউন্ট ই করা যায়। তবে ভি.পি.এন দিয়ে তো আগে কেউ না কেউ একাউন্ট করেছে। তার পরে পাবলিক করে দিয়েছে।

তাই যদি আপনি ভি.পি.এন ব্যাবহার করেন। তাহলে কিন্তু কাজ করলেও কোন লাভ হবে না।

আপনার এমন কিছু একটা ব্যাবহার করতে হবে। যেটার ইন্টারনেট পরিচয়টা আগে কেউ ব্যাবহার করে নাই। আর সেটা ব্যাবহার করার জন্য আপনার কিছু টাকা খরচ করে সেটা কিনে নিতে হবে।

আপনি যদি কিছু টাকা খরচ করে একটা ভি.পি.এস কিনে নেন। তাহলে সেটা শুধু মাত্র আপনার একার জন্যই দেওয়া হবে। সেটা আর কেউ ব্যবহার করে নাই বা করবেও না।

তার মানে বিদেশি সাইটে কাজ করলে বেসি টাকা আয় করা যাবে। আর বিদেশি সাইটে কাজ করতে একটা বিদেশি পরিচয় লাগবে।

আর একই পরিচয়ে ২ টা বা অধিক একাউন্ট করা যায় না। একজনে একটা একাউন্ট নিয়ে কাজ করতে পারে। তাই ভি.পি.এন ব্যাবহার করা যাবে না।

আর ভি.পি.এন ছাড়া ভি.পি.এস ব্যাবাহার করে কাজ করতে হলে, আপনার কিছু টাকা খরচ করতে হবে। আর একটা ভি.পি.এস একাউন্ট কিনে নিতে হবে।

 

কত টাকা আয় করা যায় সার্ভে জব থেকে

আসলে সার্ভে কাজটা নিজের উপর ভিত্তি করে আয় করা সম্ভব। যদি আপনি বেসি সাইটে আর বেসি কাজ করেন। তাহলে প্রতি মাসে ১০ থেকে ৩০ হাজার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

আর এর চেয়েও বেসি টাকা আয় করতে চাইলে, অবশ্যই আপনার রেফার থাকতে হবে। যদি বেশী বেশী রেফার করতে পারেন। তাহলে আপনার রেফার থেকে যারা একাউন্ট করবে, এবং কাজ করবে। তারা যে পরিমান কাজ করবে, সেখান থেকে আপনি ১০% বা অনেক সাইটে বেসি কম দেয়। যেটা আপনি কম্পানি থেকে পাবেন। তবে এতে যে কাজ করবে, তার কমবে না।

তাছাড়াও সব সার্ভেতে এক রকম থাকে না। কোন দিন ১০ ডলার কোন দিন ২০ বা ৩০ ডলার ও আয় করতে পারবেন। যেটা তাদের কাজের উপর নির্ভর করবে। তাদের কাজ বেশী থাকলে আপনার ইনকাম ও বেসি হবে।

 

পেমেন্ট নেওয়ার উপায়

সার্ভে করে আয় তো করতে পারলেন। কিন্তু টাকা হাতে না পেলে , সেই অয়ের লাভ কি হবে। আপনি যদি টাকা হাতে নিতে চান। তাহলে তাদের যে নিয়ম নিতি রয়েছে, সেগুলো তো মানতেই হবে।

আর সাথে সাথে কাজ করার আগে দেখে নিতে হবে যে, সাইট টা কি এখনো পেমেন্ট করে কি না।

যদি সাইট পেমেন্ট করে তাহলে কাজ করবেন। যদি পেমেন্ট না করে তাহলে কাজ করবেন না। কারন অনেক সময় সাইট বন্ধ করে দেয়। কিন্তু সাইটে ভবিষ্যতে কাজে লাগানোর জন্য ডিলেট করে না। তাই বন্ধ সাইটে কাজ করলে, কখনোই কিন্তু পেমেন্ট পাবেন না। আপনি যদি সার্ভে করে আয় করতে চান। তাহলে এই টুকপ নলেজ আপনার থাকতেই হবে।

অযথা ইউটিউবের ভিডিও দেখে , কোন উপকার হবে না। কারন ইউটিউবার রা ভিডিও আপলোড করলেই তাদের ইনকাম হবে। তাদের সার্ভে করে আয় করতে হবে না। তাই ইউটিউব থেকে সাবধান থাকবেন।

আর যেহেতু বিদেশী সাইটে কাজ করবেন। সেহেতু বিদেশী পেমেন্ট ম্যাধড থাকবে, পেমেন্ট নেওয়ার জন্য। যদি আপনি কাজ করেন সার্ভে সাইট গুলোতে। তাহলে অবশ্যই আপনার , আন্তর্জাতিক ওয়ালেট গুলোতে একাউন্ট থাকা লাগবে।

আন্তর্জাতিক ওয়ালেটের মধ্যে অন্যতম হলোঃ পেপাল, পেওনিয়ার, কয়েনবেস, টুরেস্ট ওয়ালেট, ওয়েব মানি, পেয়ার, পায়রা, ইত্যাদি রয়েছে।

আর এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পেপাল, ওয়েবমানি, কয়েনবেস, পেওনিয়ার। তাই কমপক্ষে এই চার পাচ টা একাউন্ট থাকা অবশ্যক।

 আরো পড়ুন

সার্ভে করা সমন্ধে আমার মতামত

আমি আগেই বলে নিচ্ছি। আমার মতামতে আপনার কিছুই আসবে যাবে না। আর আমার কথা আপনি কেয়ারেও নিবেন না। যদি আপনার মন চায় সার্ভে করে কাজ করতে, তাহলে আমার মতামত পড়ার দরকার নেই। কিন্তু যদি আপনি এটা নিয়ে রিচার্স করতে চান আরো। তাহলে দেখতে পারেন।

সার্ভে কাজটা বাংলাদেশে নেই। তাই এই কাজটা করতে আমাদের অনেকটা সমস্যার সম্মক্ষিন হতে হয়। তার পরেও অনেকে করে। কিন্তু যারা করে, তারা প্রায় ই ইউটিউবার বা ব্লগার।

ঘরে বসে থাকে, তাই আরকি সার্ভে করে। আর পিসিতে তো থাকতেই হয়। কারন ফাইভার বা অনন্য মার্কেট থেকে কাজ পেতে একটিভ থাকা জরুরি।

আর ইউটিউবার রা বা ব্লগার যারা আছে, তারা অনেক রেফার করতে পারে। তাই তাদের মোটামুটি ভালো ইনকাম হয়। কিন্তু আপনি যদি রেফার না করতে পারেন। তাহলে কিন্তু তেমন বেসি ইনকাম হবে না।

আর যেহেতু ভি.পি.এস কিনতে , প্রথমেই কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। তাই যদি আপনার এই কাজের অভিঞ্জতা আগে থেকে না থাকে। তাহলে এই ধরনের কাজ না করাই ভালো।

আপনি আরো সময় নিয়ে ভালো কোন কাজ করেন। তাতে মাস শেষে ৫০ হাজার বা তার চেয়েও অনেক বেসি টাকা আয় করতে পারবেন।

কারন সার্ভে সাইট টা। মোটেও কোন ভালো কাজ না। এটা অ্যামেরিকা বা ওই ধরনের দেশের স্বাধারন মানুষ, তাদের হাত খরচ চালানোর জন্য করে থাকে। আর এই কাজ টা তাদের জন্যই করা সম্ভব। যারা ফ্রি টাইম অনলাইনে কাটায়। কারন এটা ফ্রি টাইমে করার একটা কাজ। ওয়ার্ক টাইমের জন্য না।

তার পরেও আপনার ব্যাপার। আমি কিছুই বলবো না। আপনার ভালো লাগলে করবেন। না হয় করবেন না। তবে আমার কোন দোষ দিতে পারবেন না।

 

সাথে সাথে , যারা অনলাইন থেকে আয় করতে চান। বা অনলাইনে কাজের নতুন নতুন আপডেড নিউস পেতে চান। তারা আমাদের সাইটের সাথেই থাকুন। আমরা অনলাইনের আপডেড তথ্য নিয়েই সব পোস্ট করে থাকি।

ধন্যবাদ সবাইকে। আগামী পোস্টের ইনভাইট রইল। আর ভালো থাকবেন।

Post a Comment

0 Comments